দেশের বাজারে এল ডেলের নতুন দুটি ল্যাপটপ
ইন্সপায়রন১৫ ও ১৪ সিরিজের ৭০০০ ল্যাপটপটি নতুন প্রজম্মের আল্ট্রা থিন প্রযুক্তির...........বিস্তারিত নিচের লিংকে
http://gloriousitbd.blogspot.com/

এখনকার গেমগুলো আগের মতো কম ক্ষমতার গ্রাফিকস কার্ডে চলে না। কিন্তু এখনকার উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন প্রসেসরগুলোতে ১ গিগাবাইট অথবা ৫১২ মেগাবাইট গ্রাফিকস মেমোরি থাকে। বলা হয়ে থাকে, ইন্টেল এইচডি ৪০০০ মডেলের গ্রাফিকস কার্ডটি ১ গিগাবাইট গ্রাফিকসের সমান কার্যক্ষমতা বহন করে। তার পরও এখনকার বাস্তবধর্মী গ্রাফিকসের গেমগুলো খেলতে বাড়তি গ্রাফিকস কার্ডের প্রয়োজন হয়। এ ছাড়া ব্লুরে ছবি দেখতে হলেও এক্সটারনাল গ্রাফিকস কার্ডের দরকার হতে পারে। যখন ডেডিকেটেড গ্রাফিকস কার্ডে কেউ মুভি দেখে, তখন র্যামের ওপর অনেক বেশি চাপ পড়ে এবং অন্যান্য কাজ ঠিকমতো না-ও করা যেতে পারে। এ ছাড়া যদি ফটো সম্পাদনার কাজ করতে হয়, তাহলে পুরো সুবিধা পেতে বিশেষগ্রাফিকস কার্ড লাগে। গ্রাফিকস কার্ড ব্যবহার করলে মুভি এবং গেম দুটিই অনেক বেশি জীবন্ত মনে হয়। কিন্তু বর্তমানে সফটওয়্যার এবং গেমিং কোম্পানিগুলো গ্রাফিকস কার্ডের কোম্পানির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে এমন সব গেম তৈরি করছে, যেন কম্পিউটার ব্যবহারকারীকে গ্রাফিকস কার্ড কিনতে হয়।
দেশের বাজারে দুই ধরনের গ্রাফিকস কার্ড পাওয়া যায়। বাজার ঘুরে জানা গেল এনভিডিয়া সিরিজ ও এএমডি রেডিওন সিরিজের গ্রাফিকস কার্ড বেশি চলে। দাম এবং কাজ অনুসারে এই দুটির যেকোনো একটি কেনা যেতে পারে। এখন ডিডিআর ৩ এবং ডিডিআর ৫-এর গ্রাফিকস কার্ড পাওয়া যায়। বাজারে ৩২ বিট থেকে ২৫৬ বিটের গ্রাফিকস কার্ড রয়েছে। এ ছাড়া ডিরেক্ট এক্স ৯ এবং ১১ সংস্করণ দেখে গ্রাফিকস কার্ড কেনা যেতে পারে। এখন নতুন কিছু মাদারবোর্ড বের হয়েছে, যেগুলোতে দুটি গ্রাফিকস কার্ড লাগানোর জন্য জায়গা থাকে। তখন সব কিছুর পারফরম্যান্স অনেক ভালো হয়ে যায়। যাঁরা অনেক বেশি গেম খেলেন, তাঁরা এএমডি রেডিওন সিরিজের গ্রাফিকস কার্ড কিনতে পারেন আর যাঁরা অন্যান্য কাজ করবেন, তাঁদের জন্য এনভিডিয়া সিরিজের গ্রাফিকস কার্ড উপযোগী।
সূত্র: প্রথম আলো